Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মামলার আবেদন

তারিখঃ-০৩/১০/২০১৮ইং

 

বরাবর,

চেয়া্রম্যন, 

২নং আমগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ

হরিপুর, ঠাকুরগাঁও।

 

বিষয়ঃ-বিবাদী কতৃক আমার কন্যাকে নির্যাতন করার অভিযোগ প্রসঙ্গে।

 

বাদীঃ-মোছাঃ সরেফা বেগম, স্বামীঃ মৃত সামসুল হক,সাং জামুন(গাজীবস্তী),

উপজেলাঃ হরিপুর, জেলাঃ ঠাকুরগাঁও।

 

বিবাদীঃ-১। মোঃ সাং পাচঘরিয়া, উপজেলাঃ হরিপুর, জেলাঃ ঠাকুরগাঁও।

 

জনাব,

বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার আদালতে হাজির হইয়া এই মর্মে লিখিত অভীযোগ করিতেছি যে, উপরোক্ত ১নং বিবাদী আমার জামাই ২-৪নং বিবাদীগন আমার বিহাই ও বিহানি হইতেছে। ১নং বিবাদীর সহিত আমার কন্যা মোছাঃ ফাতেমা বেগমের প্রায় ৪ বছর পূর্বে বিবাহ হয় বিবাহের পর আমার কন্যা স্বামির সংসারে গিয়া তাহাদের এলোমেলো থাকা সংসার ঠিক করতে থাকে।তাহারা দুজনে তাহাদের দাম্পত্য জীবন যাপন করার ফলে তাদের ঔরসে এক কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহন করেন। বিবাদী গন বিবাহের পর হইতে আমার মেয়ের উপর কারনে অকারনে শারিরীক নির্যাতন মূলক আচরন করিতে থাকে। স্বামির সংসার করিবার নিমির্ত আমার কন্যা সব কিছু সয্য করিতে থাকে। বার বার ২-৪ নং বিবাদীগনের উসকানিতে ১নং বিবাদী আমার মেয়ের উপর বিভিন্ন প্রকার নির্যাতন মুলক আচরন করায় আমার মেয়ে আমার বাড়িতে চলিয়া আসে। এবং বিবাদীরা সালিস করিয়া লইয়া যায়। ঘটনার দিন ২/৯/২০১৬ ইং তারিখে বিবাদীগন আমার মেয়েকে এলোপাথারি ভাবে মার পিট করিয়া শরিরের বিভিন্ন যায়গায় বেদনা দায়ক জখম করিয়া রাখে। আমি লোক মারফত খবর পাইয়া বিবাদীগনের বারিতে যাই এবং সেখানে গ্রমের লোকজনকে ডাকিয়া সালিস বসাই। শালিস বৈঠকের লোকজনকে কোন তোয়াক্কা না করিয়া ঝগরা ঝাটি আরম্ভ করে এমনকি মারামারির উপক্রম ঘটায়। তখন শালীসের লোকজন আমার মেয়েকে লইয়া আসার পরামর্শ দেয়। ফলে আমি আমার মেয়েকে লইয়া হরিপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়া চিকিৎসা করি। চিকিৎসার পর হইতে আমার মেয়ে আমার বাড়িতে আবস্থান করিতেছে। তাই আমি নিরুপায় হইয়া বিচারের জন্য আবেদন করিতেছি। বিস্তারিত মৌখিক জবান বন্দীতে প্রকাশ পাইবেন।

 

বিধায় প্রার্থনা উপরোক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যায় বিচারের স্বার্থে ঘটনার সুবিচার করিতে জনাবের মর্জি হয়।                                                                

 

আবেদন কারীঃ আঃ হাকিম

                                                                                                                         সাক্ষরঃ